ঢাকা , শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ , ৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক গুম ও হাওর সংক্রান্ত অধ্যাদেশ অনুমোদন ভেনেজুয়েলার ওপর নৌ অবরোধের হুমকির নিন্দা ইরানের গুম ও নির্যাতনের মামলা শেখ হাসিনা ও ১২ সেনা কর্মকর্তার বিচার শুরুর আদেশ স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলা হয়েছে’ বলে গাড়ি ম্যানেজ করেন ফয়সাল মেয়েকে নিয়ে ২৫ ডিসেম্বর সকালে ফিরছেন তারেক রহমান হাসনাতের নির্বাচনী প্রচারণা থেকে দুই ‘সন্দেহভাজন’ আটক উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার কথা ভাবছেন আতঙ্কিত শিক্ষকেরা শেষ স্ট্যাটাসে হাদিকে নিয়ে যা লিখেছিলেন এনসিপির নেত্রী রুমী দ্রুত বিচার আইনের দুই মামলায় বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস-আমানসহ ৪৫ জনকে অব্যাহতি হাদিকে গুলির আগের রাতে ফয়সাল তার বান্ধবীকে দেশ কাঁপানোর বার্তা দেন মানিক মিয়া এভিনিউয়ে বিএনসিসির বর্ণাঢ্য বিজয় র‍্যালি ঢাকার নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএমপির চেকপোস্ট ব্যবস্থা জোরদার ট্রাইব্যুনালে নিজের বিচার টিভিতে সরাসরি সম্প্রচারের আবেদন ইনুর শীতে মাইগ্রেনের সমস্যা বেড়েছে? যা করতে পারেন চায়ের সঙ্গে যে খাবারগুলো খাওয়া ক্ষতিকর নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনারকে তলব ওমরাহ ও হজের সময় শিশু হারানো রোধে সৌদি আরবে বিশেষ ব্রেসলেট চালু বাংলাদেশ সীমান্তে ভারত ৮০ শতাংশ এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া স্থাপন করেছে অস্ট্রেলিয়ায় ইহুদিদের প্রাণ বাঁচিয়ে ‘জাতীয় হিরো’ আল আহমেদ

গির্জায় সুব্রত বৈদ্য হত্যা মামলায় সব আসামি খালাস

  • আপলোড সময় : ১৩-০৩-২০২৫ ০২:৪৮:২৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৩-০৩-২০২৫ ০২:৪৮:২৮ অপরাহ্ন
গির্জায় সুব্রত বৈদ্য হত্যা মামলায় সব আসামি খালাস
রাজধানীর মিরপুরের একটি গির্জায় শিক্ষক সুব্রত বৈদ্য হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত। 

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮-এর বিচারক মো. মঞ্জুরুল হোসেন রায় ঘোষণা করেন।

খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন — রিপন দাস, শিমন শিকদার ও প্রভুদান বাড়ৈ। এর মধ্যে প্রভুদান বাড়ৈ পলাতক। রিপন দাস ও শিমন শিকদারকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।

২০১১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর, মিরপুরের মেথড লিস্ট চার্চে শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়ার পর প্রেমিকা নীপা দাসের ডাকে ৪র্থ তলায় যান সুব্রত। কিছুক্ষণ পর নীপা দাস ফোন করে সুব্রতার পরিবারকে জানায়, সুব্রত অসুস্থ। দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নীপার পরিবার দাবি করে, সুব্রত হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তবে ময়নাতদন্তে জানা যায়, শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।

সুব্রতের বোন সুবর্ণা বৈদ্য প্রথমে দারুস সালাম থানায় অপমৃত্যুর মামলা করেন। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর হত্যা মামলা করতে চাইলে পুলিশ মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে আদালতে মামলা করলে, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রুজু করা হয়।

২০১৩ সালের ২৭ অক্টোবর, এসআই শাহিন মোহাম্মদ আমানুল্লাহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। কিন্তু বিচার চলাকালে নীপা দাস, তার বাবা নিবারণ দাস ও মা লিন্ডা দাস মারা যান। ফলে আদালত তাদের অব্যাহতি দেন।

১৩ বছর পর প্রমাণের অভাবে সব আসামি বেকসুর খালাস পেলেও, সুব্রতের পরিবার হতাশা প্রকাশ করেছেন।

সুবর্ণা বৈদ্য বলেন, “আমার ভাই সুব্রত হত্যার ন্যায়বিচার পাইনি। আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।”

স্থানীয়রা বলছেন, সুব্রতের অকালমৃত্যু ও তার পরিবারের লড়াই-এর চূড়ান্ত সমাধান যেন এখনো অপূরণীয় থেকে গেল।

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক গুম ও হাওর সংক্রান্ত অধ্যাদেশ অনুমোদন

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক গুম ও হাওর সংক্রান্ত অধ্যাদেশ অনুমোদন